মালদ্বীপ আসার পর আমাদের প্রতিনিধি আপনাকে হোটেলে নিয়ে যাবে। বাকি দিন নিজেদের মতো উপভোগ করতে পারবেন।

রাতে হুলহুমালেতে থাকবেন।

একটি মজাদার ব্রেকফাস্ট দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন। মালদ্বীপের প্রাণকেন্দ্র, মালে শহর ট্যুরের জন্য তৈরি হয়ে নিন। মালে সিটি ট্যুর গ্র্যান্ড ফ্রাইডে মসজিদ : মালদ্বীপে ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন, রাজকীয় গ্র্যান্ড ফ্রাইডে মসজিদ দিয়ে ট্যুর শুরু হবে। এর বিশাল মিনার এবং সোনালি গম্বুজ, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের প্রতীক। সুলতান পার্ক: মসজিদ সংলগ্ন, সুলতান পার্কের সবুজ উদ্যানে আপনি শান্তি খুঁজে পাবেন। এটি মালদ্বীপের রয়্যাল প্যালেস গ্রাউন্ডের অংশ। এখানে ঐতিহাসিক নিদর্শন এবং সজীবতা একটি প্রশান্তির মুহূর্ত তৈরি করে। ওল্ড ফ্রাইডে মসজিদ (হুকুরু মিসকি): প্রবাল পাথরে তৈরি এবং জটিল খোদাইয়ের জন্য পরিচিত ওল্ড ফ্রাইডে মসজিদে পাবেন ইতিহাসের সন্ধান। এর ডিজাইন মালদ্বীপের পূর্বপুরুষদের কারুকাজ প্রতিফলিত করে। এটি শহরের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে অলঙ্কৃত মসজিদগুলোর মধ্যে একটি। মালে মাছের বাজার: কোলাহলপূর্ণ মালে মাছের বাজার স্থানীয় জীবনের কেন্দ্র, যেখানে প্রতিদিন তাজা মাছ কেনাবেচা হয়। এখানে ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা আপনাকে, মালদ্বীপের জীবনধারার সাথে সমুদ্রের গভীর সংযোগের জ্ঞান প্রদান করবে। স্থানীয় বাজার এবং কারিগরের দোকান: স্থানীয় বাজার এবং কারিগরদের দোকান ঘুরে বেড়াতে পারেন। এখানে, মালদ্বীপের বিখ্যাত বার্ণিশের কাজ থেকে শুরু করে হাতে বোনা টেক্সটাইল পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় কারুশিল্প খুঁজে পাবেন, যা দ্বীপগুলোর শৈল্পিক ঐতিহ্যের একটি অংশ। প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেস: প্রেসিডেন্সিয়াল প্রাসাদের অপূর্ব স্থাপত্য ঘুরে দেখতে পারেন। এটি মালদ্বীপের রাষ্ট্রপ্রধানের সরকারি বাসভবন। রিপাবলিক স্কয়ার: বন্দরের পাশে, রিপাবলিক স্কোয়ারে আপনার ট্যুর শেষ হবে। এখানে স্থানীয়রা বেশি আসে এবং এর কেন্দ্রে রয়েছে গর্বিতভাবে উড়তে থাকা মালদ্বীপের পতাকা। প্রতিদিনের সাধারণ জীবনযাত্রা পর্যবেক্ষণ করার জন্য, এটি একটি দুর্দান্ত জায়গা। ট্যুর শেষে, বাকি দিন নিজেদের মতো হুলহুমালের সমুদ্র তীর ঘুরে বেড়াতে পারবেন। রাতে হোটেলে থাকতে পারবেন।

একটি মজাদার ব্রেকফাস্ট দিয়ে আপনার দিন শুরু করুন। মালদ্বীপের প্রাণকেন্দ্র, মালে শহর ট্যুরের জন্য তৈরি হয়ে নিন।

মালে সিটি ট্যুর শুরু

মালদ্বীপে ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন, রাজকীয় গ্র্যান্ড ফ্রাইডে মসজিদ দিয়ে ট্যুর শুরু হবে। এর বিশাল মিনার এবং সোনালি গম্বুজ, বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের প্রতীক।

মসজিদ সংলগ্ন, সুলতান পার্কের সবুজ উদ্যানে আপনি শান্তি খুঁজে পাবেন। এটি মালদ্বীপের রয়্যাল প্যালেস গ্রাউন্ডের অংশ। এখানে ঐতিহাসিক নিদর্শন এবং সজীবতা একটি প্রশান্তির মুহূর্ত তৈরি করে।

প্রবাল পাথরে তৈরি এবং জটিল খোদাইয়ের জন্য পরিচিত ওল্ড ফ্রাইডে মসজিদে পাবেন ইতিহাসের সন্ধান। এর ডিজাইন মালদ্বীপের পূর্বপুরুষদের কারুকাজ প্রতিফলিত করে। এটি শহরের প্রাচীনতম এবং সবচেয়ে অলঙ্কৃত মসজিদগুলোর মধ্যে একটি।

কোলাহলপূর্ণ মালে মাছের বাজার স্থানীয় জীবনের কেন্দ্র, যেখানে প্রতিদিন তাজা মাছ কেনাবেচা হয়। এখানে ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা আপনাকে, মালদ্বীপের জীবনধারার সাথে সমুদ্রের গভীর সংযোগের জ্ঞান প্রদান করবে।

স্থানীয় বাজার এবং কারিগরদের দোকান ঘুরে বেড়াতে পারেন। এখানে, মালদ্বীপের বিখ্যাত বার্ণিশের কাজ থেকে শুরু করে হাতে বোনা টেক্সটাইল পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় কারুশিল্প খুঁজে পাবেন, যা দ্বীপগুলোর শৈল্পিক ঐতিহ্যের একটি অংশ।

প্রেসিডেন্সিয়াল প্রাসাদের অপূর্ব স্থাপত্য ঘুরে দেখতে পারেন। এটি মালদ্বীপের রাষ্ট্রপ্রধানের সরকারি বাসভবন।

বন্দরের পাশে, রিপাবলিক স্কোয়ারে আপনার ট্যুর শেষ হবে। এখানে স্থানীয়রা বেশি আসে এবং এর কেন্দ্রে রয়েছে গর্বিতভাবে উড়তে থাকা মালদ্বীপের পতাকা। প্রতিদিনের সাধারণ জীবনযাত্রা পর্যবেক্ষণ করার জন্য, এটি একটি দুর্দান্ত জায়গা।

ট্যুর শেষে, বাকি দিন নিজেদের মতো হুলহুমালের সমুদ্র তীর ঘুরে বেড়াতে পারবেন।

হোটেলে, কন্টিনেন্টাল ব্রেকফাস্ট উপভোগ করুন। হোটেল থেকে চেক আউট করার পর, আমাদের ড্রাইভার কলম্বোর ফ্লাইটের জন্য আপনাকে নিয়ে যাবে।

কলম্বোতে আসার পর, হোটেলে চেক ইন করে নিন। এরপর মনোমুগ্ধকর এবং প্রাণবন্ত শ্রীলঙ্কার রাজধানী শহর ঘুরে দেখার জন্য, আপনার জন্য রয়েছে একটি সিটি ট্যুরের ব্যবস্থা।

আপনার প্রথম গন্তব্য হলো গঙ্গারামায়া মন্দির, যা অনন্য স্থাপত্য এবং আধ্যাত্মিক প্রশান্তির প্রতীক। এর সমৃদ্ধ ইন্টিরিয়র এবং জাদুঘরটি ঘুরে দেখুন। জাদুঘরটি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আনা বৌদ্ধ নিদর্শনের একটি বিশাল সংগ্রহ।

শ্রীলঙ্কার স্বাধীনতার স্মরণে একটি ঐতিহাসিক ল্যান্ডমার্ক ইনডিপেনডেন্স স্কোয়ার ঘুরে দেখুন। আশেপাশের সবুজ স্থান এবং রাজকীয় স্বাধীনতা মেমোরিয়াল হল, হাঁটার জন্য একটি নির্মল জায়গা।

সমুদ্রের তীরের গ্যালে ফেস গ্রিনে হেঁটে বেড়াতে পারেন। এটি একটি ব্যস্ত স্থান, যেখানে স্থানীয়রা আরাম করতে এবং স্ট্রিট ফুড উপভোগ করতে আসে। সমুদ্রের দৃশ্য এবং প্রাণবন্ত পরিবেশ, স্থানীয় সংস্কৃতির সাথে মিশে যাওয়ার জন্য একটি চমৎকার জায়গা।

ন্যাশনাল মিউজিয়াম ঘুরে দেখুন। এখানে শ্রীলঙ্কার সমৃদ্ধ ইতিহাস, প্রাচীন নিদর্শন, শিল্পকর্ম এবং রাজকীয় পোশাক এবং রাজদণ্ড; দ্বীপের আকর্ষণীয় গল্প বর্ণনা করে।

ওল্ড পার্লামেন্ট বিল্ডিং ঘুরে দেখুন। এই প্রভাবশালী কাঠামোটি, ভারত মহাসাগরের দিকে মুখ করে, কলম্বোর ঔপনিবেশিক ঐতিহ্যের একটি প্রমাণ হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে।

পেট্টাহ মার্কেট দিয়ে আপনার ট্যুর শেষ হবে। এটি একটি জমজমাট বাজার যেখানে রং, শব্দ এবং গন্ধের প্রাণবন্ত মিশ্রণ স্থানীয় জীবনের পরিপূর্ণ চিত্র প্রদান করে। টেক্সটাইল থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক্স এবং মশলা পর্যন্ত, শহরের গতিশীল বাণিজ্যিক জীবনের অভিজ্ঞতা নিতে পেট্টাহ উপযুক্ত স্থান।

ঘটনাবহুল ট্যুর শেষে আপনাকে হোটেলে ট্রান্সফার করা হবে। চেক ইন করে, বাকি সময় বিশ্রাম করতে করতে; পুরো দিনের কথা ভাবতে পারেন।

সকালে আপনাকে ঢাকার ফ্লাইটের জন্য এয়ারপোর্ট নিয়ে যাওয়া হবে।

ট্যুর এখানেই সমাপ্ত।